শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:০৯ পূর্বাহ্ন
আমার সুরমা ডটকম:
শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতার কোন বিকল্প নেই। একজন শিক্ষার্থী তার মেধা যাচাইয়ের জন্য লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানে করলে ভবিষ্যতে তার মেধার স্বাক্ষর রাখতে বিরাট ভূমিকা পালন করবে বলে মনে করেন বক্তারা। শুক্রবার সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার সরকারি কলেজে বিকাল ২টা থেকে শুরু হওয়া এম.কে যুব ও সমাজসেবা ফাউন্ডেশনের ৫ম মেধা যাচাই পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা ও পুরস্কার বিতরণী উপলক্ষে আলোচনা সভায় আলোচকবৃন্দ এমন অভিমত ব্যক্ত করেন। এম.কে যুব ও সমাজসেবা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রভাষক মোস্তাহার মিয়া মোস্তাকের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জামিল চৌধুরী।
শর্মিষ্টা চৌধুরী জিনিয়ার পরিচালনায় বিশেষ অথিতির বক্তব্য রাখেন জগদল কলেজের অধ্যক্ষ পঙ্কজ কান্তি রায়, দিরাই সরকারী কলেজের প্রভাষক ফখর উদ্দীন চৌধুরী, ডি.এস.এস. প্রি-ক্যাডেট একাডেমি শাহজাহান সিরাজ, সাংবাদিক শামছুল ইসলাম খেজুর, সাংবাদিক রুদ্র মিজান, সাংবাদিক মুহাম্মদ আব্দুল বাছির সরদার, শিক্ষক আনহার মিয়া, রবিনূর আহমেদ, সুনামগঞ্জ ফিউচার কিন্ডার গার্ডেনের প্রতিষ্ঠাতা শিউলি আক্তার।
উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা আলমগীর হোসেন, উজ্জ্বল আহমদ, ইজাজুর রহমান ফাহিম, রশিদ চৌধুরী, ইব্রাহিম, মুবিন, রুহুল আমিন, সুহিন, মেহেদী, মাহবুব আলম, লিমন, ইসলাম উদ্দিন, সাজু, আকাশ, সৈকত, আতিক, তামিম, নোমান, তমা, সোনিয়া, মাহমুদা, বিলকিস, হাফিজা, তাফসিরা, জুলি, লুবনা, অনিমা, নীলা, তানজিলা প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে বিজয়ী ৬০ জন শিক্ষার্থী ও ৬ জন শিক্ষককে সম্মাননা ক্রেস্ট ও পুরস্কার তুলে দেন অথিতিবৃন্দ।
উল্লেখ্য, এম.কে যুব ও সমাজসেবা ফাউন্ডেশনের ৫ম মেধা যাচাই প্রতিযোগিতায় বৃহত্তর সিলেট বিভাগের ৬৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫৯০ জন ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করে। এরমধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী ২৬৩ জন, ৮ম শ্রেণির ১৮৮ জন, ১০ম শ্রেণির ১৩৯ জন। তন্মধ্যে ৫ম শ্রেণিতে ট্যালেন্টফুল ১০টি, সাধারণ ১০টি, ৮ম শ্রেণিতে ট্যালেন্টফুল ১০টি, সাধারণ ১০টি, ১০ম শ্রেণিতে ট্যালেন্টফুল ১০টি ও সাধারণ ১০টি।